ফিশিং অ্যাটাক থেকে বাচঁতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলুন
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হ্যাকিংকে প্রায় অসম্ভব করে দেয়। তাই যেকোনো অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবহার করুন।
এতে হ্যাকার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড পেয়ে গেলেও একাউন্টে অ্যাকসেস পাবেনা। আর আপনার মেসেজে বা ইমেইলে আসা ওটিপি কোড কাউকেই জানাবেন না। এটা আপনাকে হ্যাকিং থেকে নিরাপদ রাখবে।
প্রতিষ্ঠনের ক্ষেত্রে সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও এসব সফটওয়্যার আপডেটেড রাখা উচিত, যাতে নতুন সিকিউরিটি থ্রেট রুখে দিতে পারে।
ব্যাকাপ গ্রহণ করে ডাটা সংরক্ষণ করে রাখুন। সাধারণ নেটওয়ার্কে যুক্ত নয় এমন মাধ্যম, যেমনঃ এক্সট্রার্নাল হার্ড ড্রাইভ বা ক্লাউড স্টোরেজে ব্যাকাপ নিয়ে রাখতে পারেন।
ইমেইল এর মাধ্যমে সেনসিটিভ ইনফরমেশন চাওয়া হলে তা প্রতারণার অংশ হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
ইমেইলে বানান ভুল ও গ্রামাটিক্যাল ভুল এর খোঁজ করুন, কেননা প্রফেশনাল ইমেইলে এই ধরনের ভুল থাকেনা।
সবসময় ব্রাউজার, এন্টিভাইরাস ও অপারেটিং সিস্টেম আপডেট রাখুন, এতে লেটেস্ট ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার থেকে প্রটেকশন পাওয়া যায়।
সচেতনমূলক কন্টেন্ট গুলো সবাই শেয়ার করতে পারেন , যাতে সবাই সচেতন হতে পারে
Hacking বা হ্যাকিং করার জন্য সব সময়ই একটা দল বা গ্রুপ চেষ্টা করবে তাই নিজেদেরকে অবশ্যই সচেতন রাখতে হবে সব সময়ই।
বর্তমানে অনেকেই হ্যাকিং শিখে এটার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা চালাচ্ছে যার কারণে আমাদেরকে অবশ্যই এর প্রতিরোধ করার চেষ্টা করতে হবে।
সোর্স = আমি লিখাগুলো ক্লিক করুন এখানে থেকে সংগ্রহ করেছি।
Post a Comment